এগুলো প্রফেশনাল হ্যাকারদের তৈরি এবং এর কিছু কিছু খুব শক্তিশালী, এগুলো দিয়ে খুব সহজেই অন্যের পিসির বারোটা বাজানো যায়। না জেনে বেশি Experiment করতে গেলে নিজের পিসির সর্বনাশ হতে সময় লাগবে না। তখন কিন্তু আমাকে দোষ দিতে পারবেন না। আমি আপনাদের সাথে এগুলো শেয়ার করছি জাস্ট আপনাদের জানার জন্য যাতে আপনারা এসব থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারেন।
উপরের ছবিটি একটি ব্রডব্যান্ড লাইন থেকে একাধিক কমপিউটারে ইন্টারনেট কানেকশনের একটি ওয়ারলেস লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক। এই ধরনের নেটওয়ার্কে প্রয়োজন একটি মডেম ও একটি ওয়ারলেস রয়টার। যে কোন কমপিউটারে ওয়্যারলেস এডাপটার অথবা ওয়্যারলেস কার্ড ইন্সটল থাকলে এই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ইন্টারনেট কানেকশন শেয়ার করতে পারবে।
একটি ওয়াইফাই রয়টার/একসেস পয়েন্ট/এন্টিনার মাধ্যমে কোন বিশেষ স্থানে যখন ওয়ারলেস ইন্টারনেট কানেকশনের সুবিধা প্রদান করা হয় তখন সেই স্থানকে Hot Spot বলা হয়। একাধিক একসেস পয়েন্ট/এন্টিনার মাধ্যমে সৃষ্ট হটস্পটগুলোকে সমন্বয় করে যখন বড় এলাকা ভিত্তিক একটি ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক তৈরি হয় তখন সেই এলাকাকে Wi-Fi Zone বলা হয়।
কিছু ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক জোন থাকে ফ্রি।
ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে যদি কোন ওয়াইফাই সেবা দেওয়া হয় তবে সেই নেটওয়ার্ক পাসওয়ার্ড প্রোটেক্টেড থাকে যাতে ক্লায়েন্ট ছাড়া কেউ ইউজ না করতে পারে। শুধু মাত্র ক্লায়েন্ট তার পাসওয়ার্ড দ্বারা নেটওয়ার্কে অ্যাক্সেস করতে পারে।
আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব এমন একটি প্রোফেশনাল হ্যাকিং সফটওয়্যার যার মাধ্যমে দুনিয়ার তাবৎ পাসওয়ার্ড প্রোটেক্টেড ওয়াইফাই নেটওয়ার্কের, পাসওয়ার্ড ক্র্যাক করতে পারবেন এবং বিনা মুল্যে পুরো সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন। কথা না বাড়িয়ে চলে যাই সচিত্র বর্ননায়।
তারপর ডাউনলোড করে নিন “Wifi Password Recovary” সফটওয়্যারটি।
সফটওয়্যারটির বাজার মুল্য 1099$ মানে বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৭৭০০০ টাকা!! আর আমি এটি আপনাদের সাথে শেয়ার করছি বিনামুল্যে।
১. প্রথমে সফটওয়্যারটি ইন্সটল করুন এবং রান করান। প্রয়োজনীয় ড্রাইভার ইন্সটল করুন।
২. “Rules” Tab এ যান এবং “Enable advanced rules” এ টিক দিন।
৩. “Formula” বক্সে নিচের কোডটি পেস্ট করুন, “tods=1 and dmac=FF:FF:FF:FF:FF:FF” (চিত্রের মত) এবং “Name” বক্সে টাইপ করুন “a” (চিত্রের মত)। তারপর “Add/Edit” ক্লিক করুন।
৪. উপরের মত উইন্ডো আসবে। চিত্রের মত “a” তে টিক দিন।
৫. এবার “Settings” এ গিয়ে “option” ক্লিক করুন।
৬. “Memory Usages” Tab এ যান এবং হুবহু চিত্রের মত করে সেটিং করে Ok করুন। (যদি রিস্টার্ট চায়, রিস্টার্ট করুন)
৭. ডান দিকে উপরে তিনটি ফানেল দেখা যাচ্ছে, D লেখা প্রথম ফানেলটি চেক করে বাকি দুটি আনচেক করুন।
৮. তারপর Search বাটনটি ক্লিক করুন এবং যে নেটওয়ার্ক টি ক্র্যাক করতে চান তা খুজে বের করুন।
৯. তারপর তা “Channels” Tab এ ড্র্যাগ করে সিলেক্ট করুন এবং চিত্রানুযায়ী Capture বাটন ক্লিক করুন।
১০. এখন অন্য যে এডাপ্টার যেটি কোন কিছু Capture করছে না সেটি দিয়ে পাসওয়ার্ড প্রোটেক্টেড নেটওয়ার্কে কানেক্ট করুন, যখন পাসওয়ার্ড চাইবে তখন আপনার ইচ্ছামত কিছু যেমন 123456 দিয়ে দিন।
১১. তখন এই মেসেজ দেখাবে “Connected with limited connectivity” ( আমার পিসিতে ওয়াইফাই কার্ড এবং আমার এলাকায় ওয়াইফাই জোন নেই বিধায় স্ক্রীনশট দেখাতে পারলাম না)
১২. পুনরায় মেইন মেনুতে যান এবং “Packets” Tab এ যান, সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে, উপরের চিত্রের মত কিছু Packet এর Couple দেখতে পারবেন।
১৩. “ARP REQ” নামের Packet এ রাইট ক্লিক করুন তারপর “Send Packet(s)” এ গিয়ে Selected ক্লিক করুন।
১৪. উপরের মত একটি মেনু আসবে।
১৫. এখন চিত্রের মত Value গুলি চেঞ্জ করুন। তারপর “Send” বাটন ক্লিক করুন।
১৬. পুনরায় মেইন মেনুর “Rules” Tab এ যান এবং আপনার তৈরিকৃত Rule টি আনচেক করুন।
১৭. প্রথম ২০০০০ Packet সিলেক্ট করুন এবং Save করুন। অবশ্যই মনে রাখবেন যে কথায় এটি সেভ করেছেন। “Save as” করার সময় “ncf” ফাইলের পরিবর্তে “dump cap” ফাইল হিসাবে সেভ করুন। ( আমার পিসিতে ওয়াইফাই কার্ড এবং আমার এলাকায় ওয়াইফাই জোন নেই বিধায় ২০০০০ Packet এর লিস্ট দেখাতে পারলাম না)
১৮. এখান থেকে Aircrack-NG জিপ ফোল্ডারটি নামিয়ে নিন। এবং Extract করুন।
১৯. bin ফোল্ডারে যান এবং aircrack-ng-GUI.exe ফাইলটি চালু করুন। তারপর যে Packet গুলো সেভ করেছিলেন সেগুলো ওপেন করে সিলেক্ট করুন এবং launch বাটন ক্লিক করুন।
২০. একটি IV এর লিস্ট দেখতে পাবেন তারপর যে নেটওয়ার্ক ক্র্যাক করতে চান সেটি সিলেক্ট করুন।
২১. Connected ক্লিক করুন, যাদুর মত connected হয়ে যাবেন আপনার কাংখিত নেটওয়ার্কে।
এটির সাথে যে স্ক্রীনশটহীন ইংলিশ টিউটোরিয়াল ছিল এই হল তার মোটামুটি স্ক্রীনশট সহ বাংলা টিউটোরিয়াল। ইংলিশ টিউটোরিয়াল সাথে দেওয়া আছে, কোন সমস্যা হলে দেখে নিতে পারেন। এছাড়া হেল্প মেনুতে আরো ডিটেইল দেওয়া আছে।
“দয়া করে কারো ক্ষতির উদ্দেশ্যে ব্যবহার করবেন না”
আজ আমি আপনাদের সাথে যে সফটওয়্যারটি শেয়ার করবো তার নাম “Wify Password Recovary”। চলুন প্রথমে জানি,ওয়াইফাই কি এবং কিভাবে কাজ করে
WLAN বা ওয়্যারলেস লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক কী:
একটি সীমিত এলাকা অর্থাৎ একই ভবন, পাশাপাশি অবস্থিত ভবন অথবা একটি অফিস বা এপার্টমেন্টে অবস্থিত কমপিউটারসমূহ, প্রিন্টার ও অন্য কোন বিশেষ ইলেকট্রনিক ডিভাইসের মধ্যে তারের পরিবর্তে রেডিও তরঙ্গের মাধ্যমে স্থাপিত আন্তঃসংযোগ ব্যবস্থাকে ওয়ারলেস লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক (WLAN) বলে।উপরের ছবিটি একটি ব্রডব্যান্ড লাইন থেকে একাধিক কমপিউটারে ইন্টারনেট কানেকশনের একটি ওয়ারলেস লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক। এই ধরনের নেটওয়ার্কে প্রয়োজন একটি মডেম ও একটি ওয়ারলেস রয়টার। যে কোন কমপিউটারে ওয়্যারলেস এডাপটার অথবা ওয়্যারলেস কার্ড ইন্সটল থাকলে এই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ইন্টারনেট কানেকশন শেয়ার করতে পারবে।
একটি ওয়াইফাই রয়টার/একসেস পয়েন্ট/এন্টিনার মাধ্যমে কোন বিশেষ স্থানে যখন ওয়ারলেস ইন্টারনেট কানেকশনের সুবিধা প্রদান করা হয় তখন সেই স্থানকে Hot Spot বলা হয়। একাধিক একসেস পয়েন্ট/এন্টিনার মাধ্যমে সৃষ্ট হটস্পটগুলোকে সমন্বয় করে যখন বড় এলাকা ভিত্তিক একটি ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক তৈরি হয় তখন সেই এলাকাকে Wi-Fi Zone বলা হয়।
মোবাইল ব্রডব্যান্ড বনাম ওয়াইফাই হটস্পট:
মোবাইল ব্রডব্যান্ড সেবা সাধারণত মোবাইল ফোনের কোম্পানীগুলো দিয়ে থাকে। সুতরাং প্রায় সব জায়গা থেকে (মোবাইল ফোন নেটওয়ার্ক) মোবাইল ফোন বা ওয়ারলেস মডেমের সাহায্যে ইন্টারনেটে সংযুক্ত হওয়া যায়। ওয়াইফাই হটস্পটে এই সুযোগ একটি সীমিত এলাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ। ইদানীং বড় বড় শহরের বাস/ট্রেন স্টেশন, শপিং সেন্টার গুরুত্বপূর্ণ এলাকাসমূহে ওয়াইফাই জোন সৃষ্টি করা হচ্ছে। মোবাইল ব্রডব্যান্ড সার্ভিসের মাসিক চার্জ বেশী। এছাড়া একদেশ থেকে অন্য দেশে গেলে মোবাইল ব্রডব্যান্ড সার্ভিস কাজ করে না, যদি কাজ করে তবে চার্জ হয় খুবই বেশী। তাই নিজস্ব ল্যাপটপ বা মোবাইল ফোন থেকে প্রয়োজনীয় সময়ের জন্য ওয়াইফাই হটস্পট থেকে ইন্টারনেট কানেকশন সস্তা। ইদানিং বিভিন্ন শহরের ওয়াইফাই হটস্পটের তালিকা নেটে পাওয়া যায়।ওয়াইফাই কনফিগারেশন
ইদানিং নতুন মডেলের অনেক ল্যাপটপে ওয়াইফাই কার্ড আগে থেকেই ইনস্টল করা থাকে। আর না থাকলে আলাদা ওয়াইফাই এডাপটার/কার্ড কিনতে পাওয়া যায়। কার্ডের সাথে ইনস্টল-কনফিগারেশনের নিয়ম লেখা থাকে। এটা তেমন কঠিন নয়, এডাপটার/কার্ড সংযুক্ত করে কমপিউটার অন করলে অটো-ডিটেক্ট হয়ে কনফিগারেশন উইনডোজ চলে আসে।“তথ্য এবং চিত্র সংগ্রেহিত”
ওয়াইফাই জোন
কিছু ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক জোন থাকে ফ্রি।
ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে যদি কোন ওয়াইফাই সেবা দেওয়া হয় তবে সেই নেটওয়ার্ক পাসওয়ার্ড প্রোটেক্টেড থাকে যাতে ক্লায়েন্ট ছাড়া কেউ ইউজ না করতে পারে। শুধু মাত্র ক্লায়েন্ট তার পাসওয়ার্ড দ্বারা নেটওয়ার্কে অ্যাক্সেস করতে পারে।
আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব এমন একটি প্রোফেশনাল হ্যাকিং সফটওয়্যার যার মাধ্যমে দুনিয়ার তাবৎ পাসওয়ার্ড প্রোটেক্টেড ওয়াইফাই নেটওয়ার্কের, পাসওয়ার্ড ক্র্যাক করতে পারবেন এবং বিনা মুল্যে পুরো সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন। কথা না বাড়িয়ে চলে যাই সচিত্র বর্ননায়।
এটি নিয়ে কাজ করার আগে সবার প্রথমে আপনার পিসির এন্টিভাইরাসের প্রোটেকশন পজ বা টোটালি অফ করুন।
এন্টিভাইরাসের প্রোটেকশন পজ বা টোটালি অফ করার কথা বলা হয়েছে এই কারনে, কারন এন্টিভাইরাস এটিকে হারমফুল সফটওয়্যার হিসাবে ডিটেক্ট করবে এবং আপনাকে কাজ করতে দিবেনা।তারপর ডাউনলোড করে নিন “Wifi Password Recovary” সফটওয়্যারটি।
সফটওয়্যারটির বাজার মুল্য 1099$ মানে বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৭৭০০০ টাকা!! আর আমি এটি আপনাদের সাথে শেয়ার করছি বিনামুল্যে।
১. প্রথমে সফটওয়্যারটি ইন্সটল করুন এবং রান করান। প্রয়োজনীয় ড্রাইভার ইন্সটল করুন।
২. “Rules” Tab এ যান এবং “Enable advanced rules” এ টিক দিন।
৩. “Formula” বক্সে নিচের কোডটি পেস্ট করুন, “tods=1 and dmac=FF:FF:FF:FF:FF:FF” (চিত্রের মত) এবং “Name” বক্সে টাইপ করুন “a” (চিত্রের মত)। তারপর “Add/Edit” ক্লিক করুন।
৪. উপরের মত উইন্ডো আসবে। চিত্রের মত “a” তে টিক দিন।
৫. এবার “Settings” এ গিয়ে “option” ক্লিক করুন।
৬. “Memory Usages” Tab এ যান এবং হুবহু চিত্রের মত করে সেটিং করে Ok করুন। (যদি রিস্টার্ট চায়, রিস্টার্ট করুন)
৭. ডান দিকে উপরে তিনটি ফানেল দেখা যাচ্ছে, D লেখা প্রথম ফানেলটি চেক করে বাকি দুটি আনচেক করুন।
৮. তারপর Search বাটনটি ক্লিক করুন এবং যে নেটওয়ার্ক টি ক্র্যাক করতে চান তা খুজে বের করুন।
৯. তারপর তা “Channels” Tab এ ড্র্যাগ করে সিলেক্ট করুন এবং চিত্রানুযায়ী Capture বাটন ক্লিক করুন।
১০. এখন অন্য যে এডাপ্টার যেটি কোন কিছু Capture করছে না সেটি দিয়ে পাসওয়ার্ড প্রোটেক্টেড নেটওয়ার্কে কানেক্ট করুন, যখন পাসওয়ার্ড চাইবে তখন আপনার ইচ্ছামত কিছু যেমন 123456 দিয়ে দিন।
১১. তখন এই মেসেজ দেখাবে “Connected with limited connectivity” ( আমার পিসিতে ওয়াইফাই কার্ড এবং আমার এলাকায় ওয়াইফাই জোন নেই বিধায় স্ক্রীনশট দেখাতে পারলাম না)
১২. পুনরায় মেইন মেনুতে যান এবং “Packets” Tab এ যান, সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে, উপরের চিত্রের মত কিছু Packet এর Couple দেখতে পারবেন।
১৩. “ARP REQ” নামের Packet এ রাইট ক্লিক করুন তারপর “Send Packet(s)” এ গিয়ে Selected ক্লিক করুন।
১৪. উপরের মত একটি মেনু আসবে।
১৫. এখন চিত্রের মত Value গুলি চেঞ্জ করুন। তারপর “Send” বাটন ক্লিক করুন।
১৬. পুনরায় মেইন মেনুর “Rules” Tab এ যান এবং আপনার তৈরিকৃত Rule টি আনচেক করুন।
১৭. প্রথম ২০০০০ Packet সিলেক্ট করুন এবং Save করুন। অবশ্যই মনে রাখবেন যে কথায় এটি সেভ করেছেন। “Save as” করার সময় “ncf” ফাইলের পরিবর্তে “dump cap” ফাইল হিসাবে সেভ করুন। ( আমার পিসিতে ওয়াইফাই কার্ড এবং আমার এলাকায় ওয়াইফাই জোন নেই বিধায় ২০০০০ Packet এর লিস্ট দেখাতে পারলাম না)
১৮. এখান থেকে Aircrack-NG জিপ ফোল্ডারটি নামিয়ে নিন। এবং Extract করুন।
১৯. bin ফোল্ডারে যান এবং aircrack-ng-GUI.exe ফাইলটি চালু করুন। তারপর যে Packet গুলো সেভ করেছিলেন সেগুলো ওপেন করে সিলেক্ট করুন এবং launch বাটন ক্লিক করুন।
২০. একটি IV এর লিস্ট দেখতে পাবেন তারপর যে নেটওয়ার্ক ক্র্যাক করতে চান সেটি সিলেক্ট করুন।
২১. Connected ক্লিক করুন, যাদুর মত connected হয়ে যাবেন আপনার কাংখিত নেটওয়ার্কে।
**আমার পিসিতে ওয়াইফাই কার্ড এবং আমার এলাকায় ওয়াইফাই জোন নেই বিধায় কিছু স্ক্রীনশট দেখাতে পারলাম না।
এটির সাহায্যে আর যেসব কাজ করতে পারবেন…………………………এটির সাথে যে স্ক্রীনশটহীন ইংলিশ টিউটোরিয়াল ছিল এই হল তার মোটামুটি স্ক্রীনশট সহ বাংলা টিউটোরিয়াল। ইংলিশ টিউটোরিয়াল সাথে দেওয়া আছে, কোন সমস্যা হলে দেখে নিতে পারেন। এছাড়া হেল্প মেনুতে আরো ডিটেইল দেওয়া আছে।
ভাই আমি যদি এই কাজটা করে সফলতা পাই তাহলে গিফট্ হিসাবে আপনার জন্য একটা মোর সিগারটে.
উত্তরমুছুন